ডেটা সংগ্রহ: প্রথমে যে ব্যক্তির মুখ বা অভিব্যক্তি ব্যবহার করা হবে, তার ভিডিও, ছবি, এবং ভয়েসের একটি বৃহৎ পরিমাণ ডেটা সংগ্রহ করতে হয়।
ট্রেইনিং (Training): ডিপফেক ভিডিও তৈরি করতে নিওরাল নেটওয়ার্ক (Neural Networks) এবং গভীর শিক্ষণ (Deep Learning) মডেল ব্যবহার করা হয়। এই মডেলগুলো সেই ব্যক্তির ডেটার উপর ট্রেনিং করানো হয়, যাতে মডেলটি তার মুখমণ্ডলের প্রতিটি নিখুঁত অভিব্যক্তি শিখতে পারে।
মডেল অ্যাপ্লাই করা: ট্রেইনিং শেষে, মডেলটিকে টার্গেট ভিডিওর উপরে প্রয়োগ করা হয়, যেখানে মডেলটি আসল ব্যক্তির মুখমণ্ডলকে অন্য ব্যক্তির মুখমণ্ডল বা ভিডিওর উপর মিথ্যা ভাবে বসিয়ে দেয়।
এডিটিং এবং পরিশোধন: ভিডিও তৈরি হওয়ার পর, কিছু পরিশোধন এবং এডিটিং করতে হয় যাতে ফেক ভিডিওটি আরো বাস্তবসম্মত দেখায়।
ডিপফেক ভিডিও তৈরি করা আইনগত এবং নৈতিক দিক থেকে বিতর্কিত। এই ধরনের ভিডিও ভুল তথ্য ছড়াতে, মানুষকে বিভ্রান্ত করতে, এবং ব্যক্তিগত ও সামাজিক ক্ষতি করতে ব্যবহার করা হতে পারে। অনেক দেশে এই ধরনের কাজ করা আইনবিরোধী এবং এর জন্য শাস্তি প্রযোজ্য হতে পারে। তাই এই ধরনের প্রযুক্তি ব্যবহার করার ক্ষেত্রে সতর্কতা ও সচেতনতা অপরিহার্য।
0 মন্তব্যসমূহ